মাধবদীতে অগ্নি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার কারনে হামলার শ্বীকার মেয়র মোশাররফ আগুনে পুড়ে ছাঁই পৌর ভাবন ও সোনালী টাওয়ার !

Spread the love

নরসিংদী সদর উপজেলার মাধবদীতে গত ১৮ জুলাই বিদ্যুতের দাবিতে শ্রমিক জনতার যৌথ আন্দোলনের পর গত ১৯ জুলাই জামায়াত বিএনপি’র অগ্নি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে মেয়র মোশাররফের নেতৃত্বে মাধবদী পৌর কাউন্সিলরবৃন্দ , কিছু রাজনৈতিক সহযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগের এক অংশের নেতাকর্মীদেরকে সাথে নিয়ে রাজপতে প্রতিরোধ গড়ে তুললে জামায়াত বিএনপির ক্যাডাররা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। পরবর্তীতে জামায়াত বিএনপি’র ক্যাডাররা মাধবদী পৌর ভবনে থাকা ৬/৭ টি প্রাইভেট কার৭/৮ টি মোটর সাইকেলে ও সোনালী টাওয়ারের ভিতরে ও টাওয়ারের আন্ডার গ্রাউন্ডে থাকা ৪/৫ টি প্রাইভেট কার ও ৫/৬ টি মোটর সাইকেলে অগ্নিসংযোগ , ভাংচুর ও লুটপাট করে নজিরবিহীন ক্ষতি সাধন করেছে , পুরে ছাঁই হয়ে গেছে অফিসের মূল্যবান কাগজপত্র , কয়েকটি এসি ও মূল্যবান আসবাবপত্র যার ক্ষতির পরিমান কয়েক কোটি টাকার উপড়ে হবে। এ ছাড়াও জামায়াত বিএনপির ক্যাডাররা মাধবদী শহরের বিভিন্ন স্থানে আনন্দী চৌরাস্তা মোড়ের বিভিন্ন দোকান পাট , মাধবদী প্রাইম জেনারেল হাসপাতাল সংলগ্ন ঔষধের দোকান পাট , মেয়রের বাড়ি সংলগ্ন বিভিন্ন দোকান পাট ভাংচুর , সহ ভিপি হাফেজের বাড়ি , সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মাসুদ রানার বাড়ি , টাটা পাড়া ওসমান ড্রাইভারের বাড়ি ভাংচুর করে , মাধবদী বাসস্ট্যান্ডে মাধবদী শহর শ্রমিক লীগের কার্যালয় , মাধবদী বাসস্ট্যান্ডে পুলিশ বক্সে অগ্নিসংযোগ লুটপাট করে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করেছে।
জানা গেছে জামাত বিএনপি ও তাদের শরীক দলগুলোর ক্যাডারদের আক্রমণের মুখে পড়ে মাধবদীর মেয়র আলহাজ্ব মোঃ মোশাররফ হোসেন প্রধান মানিক আত্ম রক্ষার জন্য নেতাকর্মীসহ নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মেসার্স সোনালী টাওয়ারে উঠলে বিএনপি জামায়াত জোটের ক্যাডাররা সেখানে হামলা চালিয়ে নজিরবিহীন ক্ষতি সাধন করেছে , বিধ্বস্ত করে দিয়েছে পুরো টাওয়ার।এই টকওয়ারের ২য় তালায় গোশাই আর্ট প্রেশের ছাপা কারখানার মেশিন আগিনে পুড়ে ছাই করে দেয় সন্ত্রাসীরা যার ক্ষতির পরিমান ১৫ লক্ষ টাকা।
মেয়র হাজি মোঃ মোশাররফ হোসেন প্রধান মানিক নেতা কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে সোনালী টাওয়ারে আটকা পড়লে বিএনপি জামায়াত জোটের ক্যাডাররা টাওয়ারে আগুন ধরিয়ে দিয়ে শ্লোগান দিতে থাকে ও অগ্নিসংযোগ , ভাংচুর ও লুটপাট করে নজিরবিহীন ক্ষতি সাধন করেছে।
অপরদিকে গুঞ্জন উঠেছে এ ঘটনা চলা কালীন সময়ে একটি অসাধু চক্র মাধবদী শহরের কোন এক গোপন স্থানে বসে একটি গোপন বৈঠক করেছে বলেও সংবাদ পাওয়া গেছে।
জানা যায় , মেয়রের সোনালী টাওয়ারে অগ্নিসংযোগ , ভাংচুর ও লুটপাট চলা কালীন মাধবদী থানা পুলিশ ও মাধবদী ফায়ার সার্ভিস টিম নিস্ক্রিয় ভুমিকা পালন করেছে। এ নিয়ে জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে ।
মাধবদী পৌরসভা একটি সরকারি ও জনসেবামূলক প্রতিষ্ঠান সন্ত্রাসীরা এই সরকারি ও জনসেবামূলক প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ ভাংচুর লুটপাট করে নজিরবিহীন ক্ষতি সাধন করেছে একই দিন মাধবদী পোস্ট অফিস কার্যালয় পুরে ছাঁই করে দেয়। অথচ সরকারি প্রতিষ্ঠান রক্ষা করতে পুলিশ প্রশাসন ও ফায়ার সার্ভিস টিম কোন প্রকার ভুমিকা নিতে চোখে পড়েনি।
মাধবদী এলাকার সচেতন নাগরিকগন আরও বলাবলি করছেন পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস টিম যেখানে সরকারি সম্পদ রক্ষা করতে অনিহা প্রকাশ করেছেন সেখানে সাধারণ মানুষের জানমালের কি নিরাপত্তা দিবে তারা ?
এলাকার সচেতন নাগরিকগন ধারণা করছেন মাধবদী থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস টিমের ভুমিকা ছিল রহস্য জনক।
অপরদিকে বর্তমান পরিস্থিতিতে মাধবদী শহরে থমথমে ভাব বিরাজ করছে ব্যবসায়ীরা নির্বিঘ্নে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসে ব্যবসা করতে পারছেন না , সারাক্ষণ আতংকে দিন কাটাচ্ছেন । আন্দোলনকারীরা মাধবদী বাজার লুটপাট অগ্নিসংযোগ করতে আসলে মেয়র মোশাররফ হোসেন প্রধান মানিক কাউন্সিলরবৃন্দ ও তার রাজনীতি সহকর্মী ও আওয়ামী লীগের একটি অংশ আন্দোলনকারীদেরকে বাঁধা সৃষ্টি করে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন , প্রথমে আন্দোলনকারীরা পিছু হটে যায়। পরবর্তীতে একটি কালো হাতের ইশারায় সংঘবদ্ধভাবে এসে মেয়রকে অবরুদ্ধ করে পৌরসভা ভবন , আনন্দী চৌরাস্তা মোড় , মেয়রের বাড়ি , ভিপি হাফেজের বাড়ি এবং অন্যান্য স্থাপনা ভাংচুর অগ্নি সংযোগ করে। নরসিংদী জেলায় বিএনপি ও জামায়াত শিবিরের আগুন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন নরসিংদী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি লিমনের নেতৃত্বে ও মাধবদীতে মেয়র মোশাররফ হোসেন প্রধান মানিকের নেতৃত্বে , বাকি কোথাও আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে মিছিল মিটিং করতে দেখা যায়নি এবং প্রতিরোধ করতে দেখা যায়নি। অপর দিকে একই দিনে মেহের পাড়া ইউনিয়ন পরিষদ ভবন পাঁচদোনা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ , পাঁচদোনা পুলিশ ফাঁড়ি আগুনে পুড়ে ছাঁই করে দেয় সন্ত্রাসীরা এবং মুক্তিযোদ্ধা মহাদেবের রজনীগন্ধা হোটেল ভাঙচুর ও লুটপাট করে। জানা যায় সরকারি প্রতিষ্ঠান রক্ষা করতে পুলিশ যেতে পারেনি তার কারণ সন্ত্রাসীরা মাধবদী থানা পুড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে কয়েক দফা। এ জন্য মাধবদী থানা পুলিশ সরকারী প্রতিষ্ঠান ও মেয়রকে রক্ষা করতে যেতে পারেনি। মাধবদী থানাকে রক্ষা করতে পুলিশ কয়েক শতক গুলি ব্যয় করেছে এবং বেশ কয়েকজন পুলিশ আহতও হয়েছেন , ছবি তুলতে গিয়ে কয়েকজন সাংবাদিক আহত হয়েছেন মাধবদীর কয়েকজন সাংবাদিকদের ক্যামেরা ভাংচুর করেছে আন্দোলনরত সন্ত্রাসীরা। হামলা ও ভাংচুরের ভয়ে ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তারা বের হতে পারেনি।
মোঃ নজরুলইসলাম,মাধবদী(নরসিংদী)প্রতিনিধি ঃ
নরসিংদী,শুক্রবার ২৬ জুলাই এইচ বি নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম।

Facebook Comments Box

সর্বশেষ সংবাদ



» ব্যাংক থেকে নগদ টাকা উত্তোলনের সীমা তুলে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

» বিতর্ক সৃষ্টি হয় এরূপ কোন কর্মে হাত দেওয়া হবে না-ধর্ম উপদেষ্টা

» চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের শিপ ইয়ার্ডে জাহাজ কাটার সময় বিস্ফোরণ ও আগুনে ৬ জন দগ্ধ

» চলমান পোলিও টিকা কর্মসূচির মধ্যে গাজা ভূখণ্ডে বিমান হামলা অন্তত ২৭ জন নিহত

» গণভবন পরিদর্শন করেছেন তিনজন উপদেষ্টা

» জামালপুরে আদা চাষে গ্রামীন মহিলারা স্বাবলম্বি

» ধীরে ধীরে কমছে বন্যার পানি তবে এখনও দুর্ভোগ কমেনি দুর্গতদের

» সাবেক নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানের ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

» সাবেক ভূমিমন্ত্রীর ছেলে শিরহান শরিফ তমালকে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব

» ভারতের সিকিমে সড়ক দুর্ঘটনায় চার সেনা সদস্য নিহত

(সম্পাদক)
কাজী আবু তাহের মোহাম্মদ নাছির
নির্বাহী সম্পাদক,
আফতাব খন্দকার (রনি)

বার্তা সম্পাদক-খন্দকার সোহাগ হাছান
সহ বার্তা সম্পাদক-কামাল হোসেন খান
সহ বার্তা সম্পাদক-কাজী আতিকুর রহমান আতিক

আজ : শনিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, খ্রিষ্টাব্দ, ২৪শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মাধবদীতে অগ্নি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার কারনে হামলার শ্বীকার মেয়র মোশাররফ আগুনে পুড়ে ছাঁই পৌর ভাবন ও সোনালী টাওয়ার !

Spread the love

নরসিংদী সদর উপজেলার মাধবদীতে গত ১৮ জুলাই বিদ্যুতের দাবিতে শ্রমিক জনতার যৌথ আন্দোলনের পর গত ১৯ জুলাই জামায়াত বিএনপি’র অগ্নি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে মেয়র মোশাররফের নেতৃত্বে মাধবদী পৌর কাউন্সিলরবৃন্দ , কিছু রাজনৈতিক সহযোদ্ধা ও আওয়ামী লীগের এক অংশের নেতাকর্মীদেরকে সাথে নিয়ে রাজপতে প্রতিরোধ গড়ে তুললে জামায়াত বিএনপির ক্যাডাররা ছত্রভঙ্গ হয়ে যায়। পরবর্তীতে জামায়াত বিএনপি’র ক্যাডাররা মাধবদী পৌর ভবনে থাকা ৬/৭ টি প্রাইভেট কার৭/৮ টি মোটর সাইকেলে ও সোনালী টাওয়ারের ভিতরে ও টাওয়ারের আন্ডার গ্রাউন্ডে থাকা ৪/৫ টি প্রাইভেট কার ও ৫/৬ টি মোটর সাইকেলে অগ্নিসংযোগ , ভাংচুর ও লুটপাট করে নজিরবিহীন ক্ষতি সাধন করেছে , পুরে ছাঁই হয়ে গেছে অফিসের মূল্যবান কাগজপত্র , কয়েকটি এসি ও মূল্যবান আসবাবপত্র যার ক্ষতির পরিমান কয়েক কোটি টাকার উপড়ে হবে। এ ছাড়াও জামায়াত বিএনপির ক্যাডাররা মাধবদী শহরের বিভিন্ন স্থানে আনন্দী চৌরাস্তা মোড়ের বিভিন্ন দোকান পাট , মাধবদী প্রাইম জেনারেল হাসপাতাল সংলগ্ন ঔষধের দোকান পাট , মেয়রের বাড়ি সংলগ্ন বিভিন্ন দোকান পাট ভাংচুর , সহ ভিপি হাফেজের বাড়ি , সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মাসুদ রানার বাড়ি , টাটা পাড়া ওসমান ড্রাইভারের বাড়ি ভাংচুর করে , মাধবদী বাসস্ট্যান্ডে মাধবদী শহর শ্রমিক লীগের কার্যালয় , মাধবদী বাসস্ট্যান্ডে পুলিশ বক্সে অগ্নিসংযোগ লুটপাট করে ব্যাপক ক্ষতি সাধন করেছে।
জানা গেছে জামাত বিএনপি ও তাদের শরীক দলগুলোর ক্যাডারদের আক্রমণের মুখে পড়ে মাধবদীর মেয়র আলহাজ্ব মোঃ মোশাররফ হোসেন প্রধান মানিক আত্ম রক্ষার জন্য নেতাকর্মীসহ নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান মেসার্স সোনালী টাওয়ারে উঠলে বিএনপি জামায়াত জোটের ক্যাডাররা সেখানে হামলা চালিয়ে নজিরবিহীন ক্ষতি সাধন করেছে , বিধ্বস্ত করে দিয়েছে পুরো টাওয়ার।এই টকওয়ারের ২য় তালায় গোশাই আর্ট প্রেশের ছাপা কারখানার মেশিন আগিনে পুড়ে ছাই করে দেয় সন্ত্রাসীরা যার ক্ষতির পরিমান ১৫ লক্ষ টাকা।
মেয়র হাজি মোঃ মোশাররফ হোসেন প্রধান মানিক নেতা কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে সোনালী টাওয়ারে আটকা পড়লে বিএনপি জামায়াত জোটের ক্যাডাররা টাওয়ারে আগুন ধরিয়ে দিয়ে শ্লোগান দিতে থাকে ও অগ্নিসংযোগ , ভাংচুর ও লুটপাট করে নজিরবিহীন ক্ষতি সাধন করেছে।
অপরদিকে গুঞ্জন উঠেছে এ ঘটনা চলা কালীন সময়ে একটি অসাধু চক্র মাধবদী শহরের কোন এক গোপন স্থানে বসে একটি গোপন বৈঠক করেছে বলেও সংবাদ পাওয়া গেছে।
জানা যায় , মেয়রের সোনালী টাওয়ারে অগ্নিসংযোগ , ভাংচুর ও লুটপাট চলা কালীন মাধবদী থানা পুলিশ ও মাধবদী ফায়ার সার্ভিস টিম নিস্ক্রিয় ভুমিকা পালন করেছে। এ নিয়ে জনমনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে ।
মাধবদী পৌরসভা একটি সরকারি ও জনসেবামূলক প্রতিষ্ঠান সন্ত্রাসীরা এই সরকারি ও জনসেবামূলক প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ ভাংচুর লুটপাট করে নজিরবিহীন ক্ষতি সাধন করেছে একই দিন মাধবদী পোস্ট অফিস কার্যালয় পুরে ছাঁই করে দেয়। অথচ সরকারি প্রতিষ্ঠান রক্ষা করতে পুলিশ প্রশাসন ও ফায়ার সার্ভিস টিম কোন প্রকার ভুমিকা নিতে চোখে পড়েনি।
মাধবদী এলাকার সচেতন নাগরিকগন আরও বলাবলি করছেন পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস টিম যেখানে সরকারি সম্পদ রক্ষা করতে অনিহা প্রকাশ করেছেন সেখানে সাধারণ মানুষের জানমালের কি নিরাপত্তা দিবে তারা ?
এলাকার সচেতন নাগরিকগন ধারণা করছেন মাধবদী থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস টিমের ভুমিকা ছিল রহস্য জনক।
অপরদিকে বর্তমান পরিস্থিতিতে মাধবদী শহরে থমথমে ভাব বিরাজ করছে ব্যবসায়ীরা নির্বিঘ্নে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বসে ব্যবসা করতে পারছেন না , সারাক্ষণ আতংকে দিন কাটাচ্ছেন । আন্দোলনকারীরা মাধবদী বাজার লুটপাট অগ্নিসংযোগ করতে আসলে মেয়র মোশাররফ হোসেন প্রধান মানিক কাউন্সিলরবৃন্দ ও তার রাজনীতি সহকর্মী ও আওয়ামী লীগের একটি অংশ আন্দোলনকারীদেরকে বাঁধা সৃষ্টি করে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন , প্রথমে আন্দোলনকারীরা পিছু হটে যায়। পরবর্তীতে একটি কালো হাতের ইশারায় সংঘবদ্ধভাবে এসে মেয়রকে অবরুদ্ধ করে পৌরসভা ভবন , আনন্দী চৌরাস্তা মোড় , মেয়রের বাড়ি , ভিপি হাফেজের বাড়ি এবং অন্যান্য স্থাপনা ভাংচুর অগ্নি সংযোগ করে। নরসিংদী জেলায় বিএনপি ও জামায়াত শিবিরের আগুন সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন নরসিংদী জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি লিমনের নেতৃত্বে ও মাধবদীতে মেয়র মোশাররফ হোসেন প্রধান মানিকের নেতৃত্বে , বাকি কোথাও আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠন আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে মিছিল মিটিং করতে দেখা যায়নি এবং প্রতিরোধ করতে দেখা যায়নি। অপর দিকে একই দিনে মেহের পাড়া ইউনিয়ন পরিষদ ভবন পাঁচদোনা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ , পাঁচদোনা পুলিশ ফাঁড়ি আগুনে পুড়ে ছাঁই করে দেয় সন্ত্রাসীরা এবং মুক্তিযোদ্ধা মহাদেবের রজনীগন্ধা হোটেল ভাঙচুর ও লুটপাট করে। জানা যায় সরকারি প্রতিষ্ঠান রক্ষা করতে পুলিশ যেতে পারেনি তার কারণ সন্ত্রাসীরা মাধবদী থানা পুড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে কয়েক দফা। এ জন্য মাধবদী থানা পুলিশ সরকারী প্রতিষ্ঠান ও মেয়রকে রক্ষা করতে যেতে পারেনি। মাধবদী থানাকে রক্ষা করতে পুলিশ কয়েক শতক গুলি ব্যয় করেছে এবং বেশ কয়েকজন পুলিশ আহতও হয়েছেন , ছবি তুলতে গিয়ে কয়েকজন সাংবাদিক আহত হয়েছেন মাধবদীর কয়েকজন সাংবাদিকদের ক্যামেরা ভাংচুর করেছে আন্দোলনরত সন্ত্রাসীরা। হামলা ও ভাংচুরের ভয়ে ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তারা বের হতে পারেনি।
মোঃ নজরুলইসলাম,মাধবদী(নরসিংদী)প্রতিনিধি ঃ
নরসিংদী,শুক্রবার ২৬ জুলাই এইচ বি নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ সংবাদ



সর্বাধিক পঠিত



About Us | Privacy Policy | Terms & Conditions | Contact Us

(সম্পাদক)
কাজী আবু তাহের মোহাম্মদ নাছির
নির্বাহী সম্পাদক,
আফতাব খন্দকার (রনি)

বার্তা সম্পাদক-খন্দকার সোহাগ হাছান
সহ বার্তা সম্পাদক-কামাল হোসেন খান
সহ বার্তা সম্পাদক-কাজী আতিকুর রহমান আতিক

প্রধান কার্যালয়: গ-১০৩/২ মধ্যবাড্ডা প্রগতি স্বরণী বাড্ডা ঢাকা-১২১২|

Phone: +8801714043198, Email: hbnews24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © HBnews24.com