হাওর অঞ্চল হবে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু :মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো: আব্দুর রহমান বলেছেন, হাওর অঞ্চলের সম্ভাবনাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে হাওর অঞ্চল হবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু। এজন্য সুষ্ঠু পরিকল্পনা প্রণয়ন করে আমাদের হাওর অঞ্চলের সম্ভাবনা খুঁজে বের করতে হবে। আজ শুক্রবার ঢাকার বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল এ বৃহত্তর ময়মনসিংহ গবেষণা ফাউন্ডেশন কতৃক আয়োজিত হাওরের সম্ভাবনা: প্রাপ্তি ও সংকট উত্তরণের পথরেখা শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদানকালে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

ড. সাজ্জাদুল হাসান এমপি, সভাপতি, বেসরকারি বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ও সভাপতি, বৃহত্তর ময়মনসিংহ গবেষণা ফাউন্ডেশনের সভাপতিত্বে সেমিনারে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব নাজমুল আহসান, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব ওয়াহিদা আক্তার, ড. আইনুন নিশাত, ইমেরিটাস অধ্যাপক, সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেইঞ্জ এন্ড এনভায়রনমেন্ট রিসার্চ, ব্র‍্যাক বিশ্ববিদ্যালয় বক্তব্য প্রদান করেন।

মন্ত্রী বলেন, হাওর অঞ্চল হচ্ছে জীব বৈচিত্রের এক অপার আধার। হাওর কেন্দ্রিক অর্থনীতির যে ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে তা কাজে লাগাতে বহুমুখী ও পরিকল্পিত উপায়ে উদৌগ গ্রহণ ও তা বাস্তবায়নে সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে। হাওর অঞ্চলের উন্নয়নকে জাতীয় উন্নয়নের মুল ধারায় সম্পৃক্ত করা গেলে শেখ হাসিনার হাত ধরে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলা সম্ভব হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, হাওর অঞ্চলে মাছের উৎপাদন মূলত ব্যাহত হয় স্থায়ী অভয়াশ্রমের অভাব, ক্ষতিকর চায়না জালের ব্যবহার, ডিম ওয়ালা মাছ ও পোনা নিধণ, ইজারা প্রথা, সেচ দিয়ে মাছ শিকার, জমিতে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশকের ব্যবহার এবং হাওরের গভীরতা কমে যাওয়ায় শুষ্ক মৌসুমে পানিশূন্য হয়ে পড়ার কারণে। তিনি এসব সমস্যা সমাধানের জন্য সমন্বিত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের তাগিদ দেন।

তিনি বলেন, হাওর অঞ্চলে বোরোর আবাদ ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি ও মৎস্য সম্পদ উন্নয়নের জন্য সঠিক কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন জরুরি ভিত্তিতে করতে হবে। হাওর এলাকার জীবন ব্যবস্থায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের ভিত্তি অনেকটা পানি বিজড়িত উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, পানির সাথে সম্পর্কিত কর্মকাণ্ড যেমন ধান চাষ, মাছ চাষ, হাঁস পালন, নৌকা যোগাযোগ ইত্যাদি বিষয়ে বিশেষ নজর দিতে হবে।

তিনি জানান, স্বাধীনতার পর হাওর অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়নের জন্য জাতির পিতা বংগবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে হাওর উন্নয়ন বোর্ড গঠনের নির্দেশ দিয়েছিলেন। সে ধারাবাহিকতায় হাওর এলাকার জনজীবন, জীবিকা, পরিবেশসহ সার্বিক উন্নয়নের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় ২০১২ সাল থেকে ২০৩২ সাল পর্যন্ত ২০ বছর মেয়াদি একটি হাওর মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, মা মাছ যখন ডিম দেয় তখন আমরা ধরে ফেলি। কারেন্ট জাল দিয়ে ছোট ছোট রেনুপোনা ধরে ফেলি। এসব বিষয়ে সচেতন করার জন্য আমাদের সামাজিক ক্যাম্পেইন করতে হবে। হাওরের অভয়াশ্রম গুলোর ব্যবস্থাপনা ভালো ভাবে করতে হবে। তিনি সংশ্লিষ্ট সবাইকে একত্রে বসে একটা পেপার ওয়ার্ক তৈরি করতে এসময় নির্দেশনা প্রদান করেন।

তিনি বলেন, আমরা সীমিত সামর্থ্যর মধ্যে থেকেও প্রমান করতে সক্ষম হয়েছি আমি আমরা পারি। করনাসহ অনেক সমস্যা সমাধানে উন্নত বিশ্বের মালিক দাবীদারদের চেয়েও শেখ হাসিনা অনেক বেশি করতে সমর্থ হয়েছেন বলে তিনি মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, হাওরের যেমন সম্ভাবনা রয়েছে তেমনি নানাবিধ চ্যালেঞ্জ রয়েছে। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে অতিবৃষ্টি, শিলা বৃষ্টি, পাহাড়ি ঢলের কারণে মাছ চাষ ও বোরো ফসল উৎপাদন আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে যাচ্ছে। এছাড়া প্রতিনিয়ত পাহাড়ি ঢলের সাথে বাহিত পলি জমে নদী ভরাট হওয়ায় নদীর পানি ধারণ ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। তিনি এসব সমস্যা সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট সকল সরকারি বেসরকারি কতৃপক্ষকে সমন্বিতভাবে কাজ করার আহবান জানান।

মাসুদ হাসান মোল্লা রিদম বিশেষ সংবাদদাতাঃ
ঢাকা,শুক্রবার ০৮ মার্চ এইচ বি নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম।

Facebook Comments Box

সর্বশেষ আপডেট



» সাম্প্রতিক সংঘাতে আহতদের খোঁজখবর নিতে পঙ্গু হাসপাতালে গেলেন প্রধানমন্ত্রী

» ছাগল পালনে জামালপুরের গ্রামীন মহিলারা আত্মনির্ভরশীল

» মাধবদীতে অগ্নি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার কারনে হামলার শ্বীকার মেয়র মোশাররফ আগুনে পুড়ে ছাঁই পৌর ভাবন ও সোনালী টাওয়ার !

» বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়েছে ভারত

» কলাপাড়া রিপোর্টার্স ক্লাব’র কমিটি গঠন সভাপতি মুক্তা, সম্পাদক রাসেল

» শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে ভর করে দেশজুড়ে যে তাণ্ডব-হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়েছে, তার দায় বিএনপি ও জামায়াতের

» নরসিংদী জেলা কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়া ৪৮১ জন কয়েদি আত্মসমর্পণ লুট করা ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার

» আন্দোলন চলাকালে বিটিভিসহ বিভিন্ন স্থাপনায় যারা নাশকতা চালিয়েছে তাদের ধরতে জনগণের সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

» শুক্রবার ও শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ঢাকা, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে কারফিউ শিথিল থাকবে।

» এইচএসসি ও সমমানের ২৮, ২৯, ৩১ জুলাই ও ১ আগস্টের পরীক্ষা স্থগিত

 

প্রকাশক ও সম্পাদক: কাজী আবু তাহের মো. নাছির।

 

প্রধান নির্বাহী সম্পাদক: আফতাব খন্দকার (রনি)

 

বার্তা সম্পাদক: খন্দকার সোহাগ হাছান

সহ বার্তা সম্পাদক: কামাল হোসেন খান
সহ বার্তা সম্পাদক: কাজী আতিকুর রহমান আতিক (আবির)

Desing & Developed BY PopularITLtd.Com

তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধনপ্রাপ্ত নিউজপোর্টাল গভঃ রেজিঃ নং ১১৩

আজ শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ, ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাওর অঞ্চল হবে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু :মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী




মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মো: আব্দুর রহমান বলেছেন, হাওর অঞ্চলের সম্ভাবনাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে হাওর অঞ্চল হবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রবিন্দু। এজন্য সুষ্ঠু পরিকল্পনা প্রণয়ন করে আমাদের হাওর অঞ্চলের সম্ভাবনা খুঁজে বের করতে হবে। আজ শুক্রবার ঢাকার বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল এ বৃহত্তর ময়মনসিংহ গবেষণা ফাউন্ডেশন কতৃক আয়োজিত হাওরের সম্ভাবনা: প্রাপ্তি ও সংকট উত্তরণের পথরেখা শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্য প্রদানকালে মন্ত্রী এ কথা বলেন।

ড. সাজ্জাদুল হাসান এমপি, সভাপতি, বেসরকারি বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ও সভাপতি, বৃহত্তর ময়মনসিংহ গবেষণা ফাউন্ডেশনের সভাপতিত্বে সেমিনারে পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব নাজমুল আহসান, কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব জনাব ওয়াহিদা আক্তার, ড. আইনুন নিশাত, ইমেরিটাস অধ্যাপক, সেন্টার ফর ক্লাইমেট চেইঞ্জ এন্ড এনভায়রনমেন্ট রিসার্চ, ব্র‍্যাক বিশ্ববিদ্যালয় বক্তব্য প্রদান করেন।

মন্ত্রী বলেন, হাওর অঞ্চল হচ্ছে জীব বৈচিত্রের এক অপার আধার। হাওর কেন্দ্রিক অর্থনীতির যে ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে তা কাজে লাগাতে বহুমুখী ও পরিকল্পিত উপায়ে উদৌগ গ্রহণ ও তা বাস্তবায়নে সঠিক পদক্ষেপ নিতে হবে। হাওর অঞ্চলের উন্নয়নকে জাতীয় উন্নয়নের মুল ধারায় সম্পৃক্ত করা গেলে শেখ হাসিনার হাত ধরে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলা সম্ভব হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, হাওর অঞ্চলে মাছের উৎপাদন মূলত ব্যাহত হয় স্থায়ী অভয়াশ্রমের অভাব, ক্ষতিকর চায়না জালের ব্যবহার, ডিম ওয়ালা মাছ ও পোনা নিধণ, ইজারা প্রথা, সেচ দিয়ে মাছ শিকার, জমিতে মাত্রাতিরিক্ত কীটনাশকের ব্যবহার এবং হাওরের গভীরতা কমে যাওয়ায় শুষ্ক মৌসুমে পানিশূন্য হয়ে পড়ার কারণে। তিনি এসব সমস্যা সমাধানের জন্য সমন্বিত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের তাগিদ দেন।

তিনি বলেন, হাওর অঞ্চলে বোরোর আবাদ ও উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি ও মৎস্য সম্পদ উন্নয়নের জন্য সঠিক কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন জরুরি ভিত্তিতে করতে হবে। হাওর এলাকার জীবন ব্যবস্থায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের ভিত্তি অনেকটা পানি বিজড়িত উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, পানির সাথে সম্পর্কিত কর্মকাণ্ড যেমন ধান চাষ, মাছ চাষ, হাঁস পালন, নৌকা যোগাযোগ ইত্যাদি বিষয়ে বিশেষ নজর দিতে হবে।

তিনি জানান, স্বাধীনতার পর হাওর অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়নের জন্য জাতির পিতা বংগবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে হাওর উন্নয়ন বোর্ড গঠনের নির্দেশ দিয়েছিলেন। সে ধারাবাহিকতায় হাওর এলাকার জনজীবন, জীবিকা, পরিবেশসহ সার্বিক উন্নয়নের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় ২০১২ সাল থেকে ২০৩২ সাল পর্যন্ত ২০ বছর মেয়াদি একটি হাওর মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, মা মাছ যখন ডিম দেয় তখন আমরা ধরে ফেলি। কারেন্ট জাল দিয়ে ছোট ছোট রেনুপোনা ধরে ফেলি। এসব বিষয়ে সচেতন করার জন্য আমাদের সামাজিক ক্যাম্পেইন করতে হবে। হাওরের অভয়াশ্রম গুলোর ব্যবস্থাপনা ভালো ভাবে করতে হবে। তিনি সংশ্লিষ্ট সবাইকে একত্রে বসে একটা পেপার ওয়ার্ক তৈরি করতে এসময় নির্দেশনা প্রদান করেন।

তিনি বলেন, আমরা সীমিত সামর্থ্যর মধ্যে থেকেও প্রমান করতে সক্ষম হয়েছি আমি আমরা পারি। করনাসহ অনেক সমস্যা সমাধানে উন্নত বিশ্বের মালিক দাবীদারদের চেয়েও শেখ হাসিনা অনেক বেশি করতে সমর্থ হয়েছেন বলে তিনি মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, হাওরের যেমন সম্ভাবনা রয়েছে তেমনি নানাবিধ চ্যালেঞ্জ রয়েছে। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে অতিবৃষ্টি, শিলা বৃষ্টি, পাহাড়ি ঢলের কারণে মাছ চাষ ও বোরো ফসল উৎপাদন আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জ হয়ে যাচ্ছে। এছাড়া প্রতিনিয়ত পাহাড়ি ঢলের সাথে বাহিত পলি জমে নদী ভরাট হওয়ায় নদীর পানি ধারণ ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। তিনি এসব সমস্যা সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট সকল সরকারি বেসরকারি কতৃপক্ষকে সমন্বিতভাবে কাজ করার আহবান জানান।

মাসুদ হাসান মোল্লা রিদম বিশেষ সংবাদদাতাঃ
ঢাকা,শুক্রবার ০৮ মার্চ এইচ বি নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ আপডেট



সর্বাধিক পঠিত



 

প্রকাশক ও সম্পাদক: কাজী আবু তাহের মো. নাছির।

 

প্রধান নির্বাহী সম্পাদক: আফতাব খন্দকার (রনি)

 

বার্তা সম্পাদক: খন্দকার সোহাগ হাছান

সহ বার্তা সম্পাদক: কামাল হোসেন খান
সহ বার্তা সম্পাদক: কাজী আতিকুর রহমান আতিক (আবির)

প্রধান কার্যালয়: গ-১০৩/২ মধ্যবাড্ডা প্রগতি স্বরণী বাড্ডা ঢাকা-১২১২ | ব্রাঞ্চ অফিস: ২৪৭ পশ্চিম মনিপুর, ২য় তলা, মিরপুর-২, ঢাকা -১২১৬।

Phone: +8801714043198, Email: hbnews24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © HBnews24.com