গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতা পেশার জবাবদিহিতায় প্রেস কাউন্সিলের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ:তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী

Spread the love

গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতা পেশায় জবাবদিহিতা আনতে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

বুধবার বিকেলে রাজধানীর সার্কিট হাউজ রোডের তথ্য ভবন মিলনায়তনে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল এর ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষকী ও বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল দিবস ২০২৪ উপলক্ষ্যে আয়োজিত শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন প্রতিমন্ত্রী।

বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নিজামুল হক নাসিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স.ম. গোলাম কিবরিয়া। স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সচিব শ্যামল চন্দ্র কর্মকার। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর-সংস্থার প্রধানগণসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারিবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।।

এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতার মূল কাজ কর্তৃপক্ষকে ও সরকারকে জবাবদিহিতায় আনা। সমাজের দর্পণ হিসেবে সমাজের বিভিন্ন অসঙ্গতি, ভালো-মন্দ সবকিছু তুলে ধরা। কিন্তু অন্যান্য পেশার মতো এ পেশার মধ্যেও আমরা অনেক ক্ষেত্রে দেখি সাংবাদিকতার নামে অপসংবাদিকতা, পেশাদারিত্বের জায়গায় অপেশাদারী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ অনেক সময় ঘটে।

প্রতিমন্ত্রী এ সময় আরও বলেন, যারা সমাজের সর্বক্ষেত্রে সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনবেন, সে পেশায়ও কিছুটা জবাবদিহি থাকার প্রয়োজন আছে। সে জায়গায় প্রেস কাউন্সিলের মতো প্রতিষ্ঠানের খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে।

তিনি আরও বলেন, যারা পেশাদারিত্বের সাথে দীর্ঘদিন ধরে সাংবাদিকতা করে আসছেন এবং এখনও করছেন তাদের সবার পেশাদারিত্বের প্রতি একধরণের আকর্ষণ আছে। তারা চান এ পেশার মধ্যেও একটা স্বচ্ছতা, জবাবদিহি এবং এক ধরনের শৃঙ্খলা থাকুক। এই চাহিদা সাংবাদিক সমাজের মধ্য থেকেই আমি দেখেছি। সেখানে সরকার এবং গণমাধ্যমের মধ্যে এক ধরনের মেলবন্ধন এবং একটা সহযোগিতার সম্পর্ক হতে পারে।

তিনি আরও যোগ করেন, সরকার সমালোচনা ও যেকোন ধরণের শক্ত প্রশ্ন স্বাগত জানায়। যেকোন প্রশ্নের উত্তর দিতে বা কোন ব্যর্থতা-বিচ্যুতি থাকলে, সমালোচনা হলে সেগুলো স্বীকার করে নিতে এবং সামনের দিকে আরও ভালো কিছু করার প্রত্যয় ব্যক্ত করতে আমাদের কোন সমস্যা নেই। কিন্তু সাংবাদিকতাকে অপব্যবহার করে কোন গোষ্ঠী যাতে ষড়যন্ত্র করতে না পারে সেটা খেয়াল রাখতে হবে। সেখানে প্রেস কাউন্সিলের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, প্রেস কাউন্সিল আইন আরও যুগোপযোগী করা প্রয়োজন। আমাদের উদ্দেশ্য গণমাধ্যমের জায়গা ও পরিবেশ আরও স্বচ্ছ করা, সুন্দর করা এবং শক্তিশালী করা। গণমাধ্যমের স্থান যাতে কোনোভাবেই সংকুচিত না হয়, তথ্যের অবাধ প্রবাহ যাতে নিশ্চিত হয়, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা যাতে আরও উন্মুক্ত হয় সেটিই সরকারের উদ্দেশ্য। একইসাথে অপতথ্য রোধ করা এবং গণমাধ্যমের নামে অপপ্রচার জবাবদিহিতায় আনাই উদ্দেশ্য। এই জায়গায় সরকার, রাজনৈতিক দল, রাজনীতিবিদ, গণমাধ্যম বা অন্য কোন পেশার কারো মধ্যে কোন দ্বিমত নেই।

তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাংবাদিকবান্ধব এবং গণমাধ্যমবান্ধব। গত ১৫ বছরে গণমাধ্যমের বিস্তৃতি ঘটেছে এবং এ সময়ে উদারনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি ছিল গণমাধ্যমের ক্ষেত্রে। অথচ যারা অভিযোগ করে এ সরকার গণমাধ্যমের জায়গা সংকুচিত করেছে, তারা কখনো বলে না গণমাধ্যমের কল্যাণে কতটা সহানুভূতি নিয়ে এ সরকার কাজ করছে। এ বিষয়গুলো সামনে নিয়ে আসতে হবে এবং যারা বিভিন্ন ধরণের অপপ্রচার করছে তাদের জবাব দিতে হবে।

প্রতিমন্ত্রী আরও যোগ করেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। তবে আমাদের মৌলিক জায়গা হচ্ছে, এ দেশে গণতন্ত্র থাকতে হবে, মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে হবে। এটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অংশ। পাশাপাশি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা থাকতে হবে। আমরা বিশ্বাস করি, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা যেমন প্রয়োজন অপতথ্য রোধ করা একইসাথে প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের সতর্ক থাকতে হবে, অপতথ্য রোধ করতে গিয়ে গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জায়গা যেন সংকুচিত না হয়ে যায়।
মাসুদ হাসান মোল্লা রিদম বিশেষ প্রতিনিধি:
ঢাকা,বুধবার ১৪ ফেব্রুয়ারি এইচ বি নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম।

Facebook Comments Box

সর্বশেষ সংবাদ



» দেশের বাজারে আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম ভ‌রি এবার ১ লাখ ৪২ হাজার

» রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবিতে বঙ্গভবনের ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা সাউন্ড গ্রেনেডে ছত্রভঙ্গ বিক্ষোভকারীরা

» রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধসহ মোট পাঁচ দফা নতুন দাবি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

» ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিয়ে চলতি সপ্তাহের মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে নিষিদ্ধ করার আল্টিমেটাম

» আগামী জানুয়ারি মাসে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

» রাজধানীর বাড্ডায় বাসচাপায় নিহত তাসনিম জাহানের পরিবারকে ছয় লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দিয়েছে বিআরটিএ

» সাবেক সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

» শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে প্রশিক্ষণরত আড়াই শতাধিক এসআইকে অব্যাহতি

» জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্নিগ্ধ

» সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ ইস্যু ‘মীমাংসিত’, বিতর্ক সৃষ্টি না করার আহ্বান রাষ্ট্রপতির

(সম্পাদক)
কাজী আবু তাহের মোহাম্মদ নাছির
নির্বাহী সম্পাদক,
আফতাব খন্দকার (রনি)

বার্তা সম্পাদক-খন্দকার সোহাগ হাছান
সহ বার্তা সম্পাদক-কামাল হোসেন খান
সহ বার্তা সম্পাদক-কাজী আতিকুর রহমান আতিক

আজ : মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, খ্রিষ্টাব্দ, ৭ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতা পেশার জবাবদিহিতায় প্রেস কাউন্সিলের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ:তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী

Spread the love

গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতা পেশায় জবাবদিহিতা আনতে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

বুধবার বিকেলে রাজধানীর সার্কিট হাউজ রোডের তথ্য ভবন মিলনায়তনে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল এর ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষকী ও বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল দিবস ২০২৪ উপলক্ষ্যে আয়োজিত শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ মন্তব্য করেন প্রতিমন্ত্রী।

বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. নিজামুল হক নাসিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক স.ম. গোলাম কিবরিয়া। স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সচিব শ্যামল চন্দ্র কর্মকার। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন দপ্তর-সংস্থার প্রধানগণসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারিবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।।

এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, গণমাধ্যম ও সাংবাদিকতার মূল কাজ কর্তৃপক্ষকে ও সরকারকে জবাবদিহিতায় আনা। সমাজের দর্পণ হিসেবে সমাজের বিভিন্ন অসঙ্গতি, ভালো-মন্দ সবকিছু তুলে ধরা। কিন্তু অন্যান্য পেশার মতো এ পেশার মধ্যেও আমরা অনেক ক্ষেত্রে দেখি সাংবাদিকতার নামে অপসংবাদিকতা, পেশাদারিত্বের জায়গায় অপেশাদারী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ অনেক সময় ঘটে।

প্রতিমন্ত্রী এ সময় আরও বলেন, যারা সমাজের সর্বক্ষেত্রে সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনবেন, সে পেশায়ও কিছুটা জবাবদিহি থাকার প্রয়োজন আছে। সে জায়গায় প্রেস কাউন্সিলের মতো প্রতিষ্ঠানের খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে।

তিনি আরও বলেন, যারা পেশাদারিত্বের সাথে দীর্ঘদিন ধরে সাংবাদিকতা করে আসছেন এবং এখনও করছেন তাদের সবার পেশাদারিত্বের প্রতি একধরণের আকর্ষণ আছে। তারা চান এ পেশার মধ্যেও একটা স্বচ্ছতা, জবাবদিহি এবং এক ধরনের শৃঙ্খলা থাকুক। এই চাহিদা সাংবাদিক সমাজের মধ্য থেকেই আমি দেখেছি। সেখানে সরকার এবং গণমাধ্যমের মধ্যে এক ধরনের মেলবন্ধন এবং একটা সহযোগিতার সম্পর্ক হতে পারে।

তিনি আরও যোগ করেন, সরকার সমালোচনা ও যেকোন ধরণের শক্ত প্রশ্ন স্বাগত জানায়। যেকোন প্রশ্নের উত্তর দিতে বা কোন ব্যর্থতা-বিচ্যুতি থাকলে, সমালোচনা হলে সেগুলো স্বীকার করে নিতে এবং সামনের দিকে আরও ভালো কিছু করার প্রত্যয় ব্যক্ত করতে আমাদের কোন সমস্যা নেই। কিন্তু সাংবাদিকতাকে অপব্যবহার করে কোন গোষ্ঠী যাতে ষড়যন্ত্র করতে না পারে সেটা খেয়াল রাখতে হবে। সেখানে প্রেস কাউন্সিলের একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, প্রেস কাউন্সিল আইন আরও যুগোপযোগী করা প্রয়োজন। আমাদের উদ্দেশ্য গণমাধ্যমের জায়গা ও পরিবেশ আরও স্বচ্ছ করা, সুন্দর করা এবং শক্তিশালী করা। গণমাধ্যমের স্থান যাতে কোনোভাবেই সংকুচিত না হয়, তথ্যের অবাধ প্রবাহ যাতে নিশ্চিত হয়, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা যাতে আরও উন্মুক্ত হয় সেটিই সরকারের উদ্দেশ্য। একইসাথে অপতথ্য রোধ করা এবং গণমাধ্যমের নামে অপপ্রচার জবাবদিহিতায় আনাই উদ্দেশ্য। এই জায়গায় সরকার, রাজনৈতিক দল, রাজনীতিবিদ, গণমাধ্যম বা অন্য কোন পেশার কারো মধ্যে কোন দ্বিমত নেই।

তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাংবাদিকবান্ধব এবং গণমাধ্যমবান্ধব। গত ১৫ বছরে গণমাধ্যমের বিস্তৃতি ঘটেছে এবং এ সময়ে উদারনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি ছিল গণমাধ্যমের ক্ষেত্রে। অথচ যারা অভিযোগ করে এ সরকার গণমাধ্যমের জায়গা সংকুচিত করেছে, তারা কখনো বলে না গণমাধ্যমের কল্যাণে কতটা সহানুভূতি নিয়ে এ সরকার কাজ করছে। এ বিষয়গুলো সামনে নিয়ে আসতে হবে এবং যারা বিভিন্ন ধরণের অপপ্রচার করছে তাদের জবাব দিতে হবে।

প্রতিমন্ত্রী আরও যোগ করেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। তবে আমাদের মৌলিক জায়গা হচ্ছে, এ দেশে গণতন্ত্র থাকতে হবে, মত প্রকাশের স্বাধীনতা থাকতে হবে। এটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অংশ। পাশাপাশি গণমাধ্যমের স্বাধীনতা থাকতে হবে। আমরা বিশ্বাস করি, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা যেমন প্রয়োজন অপতথ্য রোধ করা একইসাথে প্রয়োজন। কিন্তু আমাদের সতর্ক থাকতে হবে, অপতথ্য রোধ করতে গিয়ে গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জায়গা যেন সংকুচিত না হয়ে যায়।
মাসুদ হাসান মোল্লা রিদম বিশেষ প্রতিনিধি:
ঢাকা,বুধবার ১৪ ফেব্রুয়ারি এইচ বি নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ সংবাদ



সর্বাধিক পঠিত



About Us | Privacy Policy | Terms & Conditions | Contact Us

(সম্পাদক)
কাজী আবু তাহের মোহাম্মদ নাছির
নির্বাহী সম্পাদক,
আফতাব খন্দকার (রনি)

বার্তা সম্পাদক-খন্দকার সোহাগ হাছান
সহ বার্তা সম্পাদক-কামাল হোসেন খান
সহ বার্তা সম্পাদক-কাজী আতিকুর রহমান আতিক

প্রধান কার্যালয়: গ-১০৩/২ মধ্যবাড্ডা প্রগতি স্বরণী বাড্ডা ঢাকা-১২১২|

Phone: +8801714043198, Email: hbnews24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © HBnews24.com

Ads Blocker Image Powered by Code Help Pro

Ads Blocker Detected!!!

We have detected that you are using extensions to block ads. Please support us by disabling these ads blocker.

Powered By
100% Free SEO Tools - Tool Kits PRO