চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে এগিয়ে যেতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির গবেষণায় আরও বরাদ্দ বাড়াতে হবেঃ মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস

Spread the love

চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের বর্তমান যুগে এগিয়ে যেতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির গবেষণায় আরও বরাদ্দ বাড়াতে হবে এবং এ লক্ষ্যে সবাইকে কাজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

আজ শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বিকালে রাজধানীর বিসিএসআইআর (সায়েন্স ল্যাব) আয়োজিত ‘বিজ্ঞান ও শিল্প-প্রযুক্তি মেলা-২০২৪’ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস এ কথা বলেন।

ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের এই যুগে এগিয়ে যেতে আমাদেরকে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপকল্প দিয়েছেন। আমাদের যে টেকসই অভীষ্ট রয়েছে সেখানে বিজ্ঞানকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। সেজন্য, আমাদের শিক্ষানীতির আলোকে ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের এই যুগে মেধাবী শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করার জন্য সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। কারণ, প্রযুক্তির উন্নয়ন ও উদ্ভাবনে গবেষণার কোনো বিকল্প নেই। তাই, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গবেষণায় আরো বরাদ্দ বাড়াতে হবে এবং আমরা সেলক্ষ্য কাজ করে যাবো।”

শেখ হাসিনার আগে এদেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গবেষণায় কেউ উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেননি মন্তব্য করে ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে এ দেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গবেষণায় উল্লেখযোগ্য কোনো বাজেট বরাদ্দ দেওয়া হতো না। কিন্তু ২০০৯ সালে দায়িত্বভার গ্রহণের পর তিনি এই খাতকে সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দেন। আজ আমাকে বিসিএসআইআর এর চেয়ারম্যান বললেন, শুধু গবেষণায় ৯ কোটি টাকা তহবিল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। আমি মনে করি এটাও পর্যাপ্ত নয়। আমার বিশ্বাস, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী, এই এলাকার সংসদ সদস্য এবং আমিসহ সবাই মিলে আমরা যদি এটা প্রধানমন্ত্রীর নজরে আনতে পারি তাহলে ৯ কোটি ৯০ কোটিতে রূপান্তরিত হবে।”

একসময় বিজ্ঞান শিক্ষা পিছিয়ে পড়লেও শেখ হাসিনার নানামুখী উদ্যোগের ফলে বর্তমানে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের আগ্রহ ও কর্মক্ষেত্র বাড়ছে উল্লেখ করে ঢাদসিক মেয়র বলেন, “বিজ্ঞান চর্চায় ও বিজ্ঞানে পড়াশোনায় আমাদের শিক্ষার্থীরা ধীরে ধীরে এখন আবারও আগ্রহ ফিরে পেয়েছে। আগে আমাদের শিক্ষার্থীরা বড় হলেই মনে করতো, পড়াশোনার জন্য বিদেশে চলে যাবো। এদেশে আমার কর্মের সুযোগ নেই, আমার মেধা-মনন বিকাশের সুযোগ নেই। কিন্তু আপনার লক্ষ্য করেছেন, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের এই পথচলায় আমাদের অনেক সন্তানেরা বহির্বিশ্বের অনেক সুযোগের হাতাছানি উপেক্ষা করে বাংলাদেশে ফিরে আসছে। দেশের জন্য দেশপ্রেম ও নিষ্ঠা নিয়ে দেশের উন্নয়নে অংশীদার হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বিজ্ঞান ও গবেষণায় অবারিত সুযোগ করে দিয়েছেন বলেই তারা দেশে ফিরে আসছেন। তেমনি আজ একজন বক্তা বলেছেন, তিনি ৭ বছর আগে দেশে ফিরে এসেছেন এবং দেশের জন্য কাজ করছেন।”

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি বক্তব্য ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ বলেন, “বিজ্ঞানের অগ্রগতি ও উন্নয়ন ছাড়া কখনো একটি দেশ উন্নত হতে পারে না। সেলক্ষ্য সরকার বহুমাত্রিক উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেছে এবং করে চলেছে। যেহেতু আমাদের একজন প্রযুক্তিসেবী প্রধানমন্ত্রী রয়েছেন সেহেতু প্রযুক্তির উন্নয়ন ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে আমাদের মেধাবী শিক্ষার্থীরা এগিয়ে আসবেন বলেই আমি বিশ্বাস করি।”

বিসিএসআইআর এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আফটাব আলী শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শোয়েব এবং শিশু স্বাস্থ্য গবেষণা ফাউন্ডেশনের অনুজীব বিজ্ঞানী ও পরিচালক ড. সেঁজুতি সাহা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে ক(৬ষ্ঠ-৮ম শ্রেণি), খ(৯ম-১০ম শ্রেণি), গ (একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি) ও ঘ(স্ব-শিক্ষিত) ক্যাটাগরিতে ১ম হতে ৩য় স্থান অধিকারী ১২ জনকে পুরষ্কৃত করা হয়।

‘ক’ ক্যাটাগরিতে Smart IoT systems in agriculture and modern security system in homes or Institute প্রকল্পের জন্য শিমুল মেমোরিয়াল নর্থ-সাউথ স্কুলের সাদিয়া তাসনিম, ‘খ’ ক্যাটাগরিতে Flame extinguisher machine প্রকল্পের জন্য হলি ক্রস উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের আরমিন ইসলাম, ‘গ’ ক্যাটাগরিতে Multipurpose home appliance circuit and electric shock proof system প্রকল্পের জন্য সেন্ট জোসেফ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের জাবীর জারিফ আখতার এবং ‘ঘ’ ক্যাটাগরিতে Malti power besed lamp for various purposes at low cost প্রকল্পের জন্য এক্সপার্ট ইলেকট্রনিক্স এর অপূর্ব মজুমদার প্রত্যয় প্রথম পুরষ্কারে ভূষিত হয়।

উল্লেখ যে, গত ১ ফেব্রুয়ারি তারিখ হতে ৩ দিনব্যাপী বিজ্ঞান ও শিল্প-প্রযুক্তি মেলা ২০২৪ শুরু হয়। এবারের আয়োজনে ২০২টি প্রকল্প জমা পড়ে। এর মধ্যে ৭৭টি প্রকল্প প্রদর্শনীতে স্থান পায়।
মাসুদ হাসান মোল্লা রিদম বিশেষ প্রতিনিধি:
ঢাকা,শনিবার ০৩ ফেব্রুয়ারি এইচ বি নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম।

Facebook Comments Box

সর্বশেষ সংবাদ



» ব্যাংক থেকে নগদ টাকা উত্তোলনের সীমা তুলে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

» বিতর্ক সৃষ্টি হয় এরূপ কোন কর্মে হাত দেওয়া হবে না-ধর্ম উপদেষ্টা

» চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের শিপ ইয়ার্ডে জাহাজ কাটার সময় বিস্ফোরণ ও আগুনে ৬ জন দগ্ধ

» চলমান পোলিও টিকা কর্মসূচির মধ্যে গাজা ভূখণ্ডে বিমান হামলা অন্তত ২৭ জন নিহত

» গণভবন পরিদর্শন করেছেন তিনজন উপদেষ্টা

» জামালপুরে আদা চাষে গ্রামীন মহিলারা স্বাবলম্বি

» ধীরে ধীরে কমছে বন্যার পানি তবে এখনও দুর্ভোগ কমেনি দুর্গতদের

» সাবেক নৌ-পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানের ৭ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

» সাবেক ভূমিমন্ত্রীর ছেলে শিরহান শরিফ তমালকে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব

» ভারতের সিকিমে সড়ক দুর্ঘটনায় চার সেনা সদস্য নিহত

(সম্পাদক)
কাজী আবু তাহের মোহাম্মদ নাছির
নির্বাহী সম্পাদক,
আফতাব খন্দকার (রনি)

বার্তা সম্পাদক-খন্দকার সোহাগ হাছান
সহ বার্তা সম্পাদক-কামাল হোসেন খান
সহ বার্তা সম্পাদক-কাজী আতিকুর রহমান আতিক

আজ : রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, খ্রিষ্টাব্দ, ২৪শে ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে এগিয়ে যেতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির গবেষণায় আরও বরাদ্দ বাড়াতে হবেঃ মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস

Spread the love

চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের বর্তমান যুগে এগিয়ে যেতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির গবেষণায় আরও বরাদ্দ বাড়াতে হবে এবং এ লক্ষ্যে সবাইকে কাজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।

আজ শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) বিকালে রাজধানীর বিসিএসআইআর (সায়েন্স ল্যাব) আয়োজিত ‘বিজ্ঞান ও শিল্প-প্রযুক্তি মেলা-২০২৪’ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস এ কথা বলেন।

ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, “প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনা চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের এই যুগে এগিয়ে যেতে আমাদেরকে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের রূপকল্প দিয়েছেন। আমাদের যে টেকসই অভীষ্ট রয়েছে সেখানে বিজ্ঞানকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। সেজন্য, আমাদের শিক্ষানীতির আলোকে ৪র্থ শিল্প বিপ্লবের এই যুগে মেধাবী শিক্ষার্থীদের প্রস্তুত করার জন্য সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। কারণ, প্রযুক্তির উন্নয়ন ও উদ্ভাবনে গবেষণার কোনো বিকল্প নেই। তাই, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গবেষণায় আরো বরাদ্দ বাড়াতে হবে এবং আমরা সেলক্ষ্য কাজ করে যাবো।”

শেখ হাসিনার আগে এদেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গবেষণায় কেউ উল্লেখযোগ্য অবদান রাখেননি মন্তব্য করে ঢাদসিক মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে এ দেশের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গবেষণায় উল্লেখযোগ্য কোনো বাজেট বরাদ্দ দেওয়া হতো না। কিন্তু ২০০৯ সালে দায়িত্বভার গ্রহণের পর তিনি এই খাতকে সবচেয়ে বেশি অগ্রাধিকার দেন। আজ আমাকে বিসিএসআইআর এর চেয়ারম্যান বললেন, শুধু গবেষণায় ৯ কোটি টাকা তহবিল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। আমি মনে করি এটাও পর্যাপ্ত নয়। আমার বিশ্বাস, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী, এই এলাকার সংসদ সদস্য এবং আমিসহ সবাই মিলে আমরা যদি এটা প্রধানমন্ত্রীর নজরে আনতে পারি তাহলে ৯ কোটি ৯০ কোটিতে রূপান্তরিত হবে।”

একসময় বিজ্ঞান শিক্ষা পিছিয়ে পড়লেও শেখ হাসিনার নানামুখী উদ্যোগের ফলে বর্তমানে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষায় শিক্ষার্থীদের আগ্রহ ও কর্মক্ষেত্র বাড়ছে উল্লেখ করে ঢাদসিক মেয়র বলেন, “বিজ্ঞান চর্চায় ও বিজ্ঞানে পড়াশোনায় আমাদের শিক্ষার্থীরা ধীরে ধীরে এখন আবারও আগ্রহ ফিরে পেয়েছে। আগে আমাদের শিক্ষার্থীরা বড় হলেই মনে করতো, পড়াশোনার জন্য বিদেশে চলে যাবো। এদেশে আমার কর্মের সুযোগ নেই, আমার মেধা-মনন বিকাশের সুযোগ নেই। কিন্তু আপনার লক্ষ্য করেছেন, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের এই পথচলায় আমাদের অনেক সন্তানেরা বহির্বিশ্বের অনেক সুযোগের হাতাছানি উপেক্ষা করে বাংলাদেশে ফিরে আসছে। দেশের জন্য দেশপ্রেম ও নিষ্ঠা নিয়ে দেশের উন্নয়নে অংশীদার হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী বিজ্ঞান ও গবেষণায় অবারিত সুযোগ করে দিয়েছেন বলেই তারা দেশে ফিরে আসছেন। তেমনি আজ একজন বক্তা বলেছেন, তিনি ৭ বছর আগে দেশে ফিরে এসেছেন এবং দেশের জন্য কাজ করছেন।”

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি বক্তব্য ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ বলেন, “বিজ্ঞানের অগ্রগতি ও উন্নয়ন ছাড়া কখনো একটি দেশ উন্নত হতে পারে না। সেলক্ষ্য সরকার বহুমাত্রিক উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেছে এবং করে চলেছে। যেহেতু আমাদের একজন প্রযুক্তিসেবী প্রধানমন্ত্রী রয়েছেন সেহেতু প্রযুক্তির উন্নয়ন ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ বাস্তবায়নে আমাদের মেধাবী শিক্ষার্থীরা এগিয়ে আসবেন বলেই আমি বিশ্বাস করি।”

বিসিএসআইআর এর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আফটাব আলী শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শোয়েব এবং শিশু স্বাস্থ্য গবেষণা ফাউন্ডেশনের অনুজীব বিজ্ঞানী ও পরিচালক ড. সেঁজুতি সাহা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

অনুষ্ঠানে ক(৬ষ্ঠ-৮ম শ্রেণি), খ(৯ম-১০ম শ্রেণি), গ (একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি) ও ঘ(স্ব-শিক্ষিত) ক্যাটাগরিতে ১ম হতে ৩য় স্থান অধিকারী ১২ জনকে পুরষ্কৃত করা হয়।

‘ক’ ক্যাটাগরিতে Smart IoT systems in agriculture and modern security system in homes or Institute প্রকল্পের জন্য শিমুল মেমোরিয়াল নর্থ-সাউথ স্কুলের সাদিয়া তাসনিম, ‘খ’ ক্যাটাগরিতে Flame extinguisher machine প্রকল্পের জন্য হলি ক্রস উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের আরমিন ইসলাম, ‘গ’ ক্যাটাগরিতে Multipurpose home appliance circuit and electric shock proof system প্রকল্পের জন্য সেন্ট জোসেফ উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের জাবীর জারিফ আখতার এবং ‘ঘ’ ক্যাটাগরিতে Malti power besed lamp for various purposes at low cost প্রকল্পের জন্য এক্সপার্ট ইলেকট্রনিক্স এর অপূর্ব মজুমদার প্রত্যয় প্রথম পুরষ্কারে ভূষিত হয়।

উল্লেখ যে, গত ১ ফেব্রুয়ারি তারিখ হতে ৩ দিনব্যাপী বিজ্ঞান ও শিল্প-প্রযুক্তি মেলা ২০২৪ শুরু হয়। এবারের আয়োজনে ২০২টি প্রকল্প জমা পড়ে। এর মধ্যে ৭৭টি প্রকল্প প্রদর্শনীতে স্থান পায়।
মাসুদ হাসান মোল্লা রিদম বিশেষ প্রতিনিধি:
ঢাকা,শনিবার ০৩ ফেব্রুয়ারি এইচ বি নিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম।

Facebook Comments Box

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ



সর্বশেষ সংবাদ



সর্বাধিক পঠিত



About Us | Privacy Policy | Terms & Conditions | Contact Us

(সম্পাদক)
কাজী আবু তাহের মোহাম্মদ নাছির
নির্বাহী সম্পাদক,
আফতাব খন্দকার (রনি)

বার্তা সম্পাদক-খন্দকার সোহাগ হাছান
সহ বার্তা সম্পাদক-কামাল হোসেন খান
সহ বার্তা সম্পাদক-কাজী আতিকুর রহমান আতিক

প্রধান কার্যালয়: গ-১০৩/২ মধ্যবাড্ডা প্রগতি স্বরণী বাড্ডা ঢাকা-১২১২|

Phone: +8801714043198, Email: hbnews24@gmail.com

এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা বা ছবি অনুমতি ছাড়া নকল করা বা অন্য কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি । সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত © HBnews24.com